ধলেশ্বরী নদীর উপর দিয়ে এই ব্রীজ টি নির্মান করা হয়। এই ব্রীজের নাম কুড়ের পাড় ব্রীজ এটি তৈরীর ফলে দুই প্রান্তরের লোকজনের একত্রে হওয়ার একটি বন্ধন সৃষ্টি হয়েছে। হয়েছে দূত্ব যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী-ছাত্রী নদী পার হয়ে আসতে সমস্যা হয় না। সঠিক সময়ে ক্লাস করতে এমনকি হাট বাজার, অফিস-আদালত, ব্যবসা বানিজ্য ইত্যাদি চাহিদা মেটাতে পারে এবং দূর দূরত্ব যেমনঃ নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, তৈলক্ষিরা, রিকাবীবাজার, গঞ্জকুমারিয়া, তালতলা, আরো অনেক এলাকা থেকে এই ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করে। দৈনিক ২০০০ থেকে ৫০০০ লোক পর্যন্ত এই ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করে। পরিশেষে বলতে হয় যে এই কুড়ের পাড় ব্রীজ তৈরীর ফলে মানুসের যোগাযোগ, বানিজ্যিক, অর্থনিত, সামাজিক পরিবেশ, শিক্ষা ইত্যাদি উন্নত হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস